❝ কর্মঘণ্টা কমিয়ে ব্যক্তিগত জীবনে সুখ ফিরছে – ভানুয়াতুর দৃষ্টান্ত ❞ 🌴🕓
এখন অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, “এভাবে কি আদৌ সম্ভব?” 🤔 কিন্তু ভানুয়াতু (Vanuatu) প্রমাণ করে দিয়েছে, এটা শুধু সম্ভবই নয়, বাস্তবেও কার্যকর। দেশটির স্বল্প কর্মঘণ্টার সংস্কৃতি তাদের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক চেতনায় গভীরভাবে প্রোথিত। ✨
👉 সেখানে মানুষ ব্যক্তিগত সুখ, পরিবারের সঙ্গে সময়, এবং সম্পর্ক রক্ষা—এই বিষয়গুলোকে অগ্রাধিকার দেয়।
🎉 বন্ধুবান্ধব ও আপনজনদের সঙ্গে সময় কাটানোকে গুরুত্ব দিয়ে, দেশটি জীবনের দুটি দিক—কাজ এবং ব্যক্তিগত জীবন—এর মধ্যে দারুণ ভারসাম্য বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে।
📊 আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (ILO) এক জরিপ বলছে:
-
🔹 ভুটানে ৬১% কর্মজীবী প্রতি সপ্তাহে ৪৯ ঘণ্টার বেশি কাজ করেন।
-
🔹 ভারতে এই হার ৫১%
-
🔹 বাংলাদেশে ৪৭%
-
🔹 পাকিস্তানে ৪০%
⚠️ এই অতিরিক্ত কাজের চাপ কর্মীদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যে বিরূপ প্রভাব ফেলছে। 😓
💡 তাই এখন বিশ্বজুড়েই কর্মঘণ্টা কমানোর উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে। যেমন:
-
🇮🇸 আইসল্যান্ড ইতোমধ্যে সফলভাবে চালিয়েছে চার দিনের কর্মসপ্তাহ
-
🇬🇧 যুক্তরাজ্য ৫ দিনের পরিবর্তে ৪ দিন কাজের চিন্তাভাবনা করছে
-
🇪🇸 স্পেন ও 🇳🇿 নিউজিল্যান্ড একই পথে হাঁটছে
-
🇸🇦 এমনকি সৌদি আরবের একটি কোম্পানিও পরীক্ষামূলকভাবে চালু করেছে চার দিনের অফিস 🎯
📌 আজকের যুগে কর্মদক্ষতা মানেই শুধু বেশি সময় নয়, সঠিক ভারসাম্য বজায় রেখেই সফল হওয়া।